Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২০ এপ্রিল ২০১৫

ইতিহাস

ইলেক্ট্রনিক স্বাক্ষর সার্টিফিকেট প্রদানকারী কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় (সিসিএ) হলো ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অধীন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের একটি সংস্থা। ২০১১ সালের মে মাসে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (সংশোধিত) আইন, ২০০৬ এর অধীন এ সংস্থা গঠিত হয়। এ সংস্থার প্রধান হলেন একজন নিয়ন্ত্রক যিনি সরকার কর্তৃক নিযুক্ত হন। সংস্থার প্রধান হিসাবে নিয়ন্ত্রক ইলেক্ট্রনিক স্বাক্ষর সার্টিফিকেট প্রদানকারী কর্তৃপক্ষের কার্যাবলী তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণ এবং তাদের মধ্যে বিরোধ নিষ্পত্তিতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। দেশে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির দ্রুত অগ্রগতির ফলে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির আইনগত বৈধতা ও নিরপত্তা প্রদান করা সমীচীন ও প্রয়োজন, এ জন্য সরকার ২০০৬ সালে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (সংশোধিত) আইন, ২০০৬ পাস করে।এই আইনের মাধ্যমে ডিজিটাল স্বাক্ষর ও ইলেক্ট্রনিক রেকর্ডের আইনগত স্বীকৃতি প্রদান করা হয়েছে। জাতীয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি নীতিমালা- ২০০৯ এ ডিজিটাল স্বাক্ষর প্রবর্তনের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। ২০০৯ সালে দেশে ডিজিটাল স্বাক্ষর প্রবর্তনের কার্যক্রম শুরু করা হয় যা ধীরে ধীরে সমগ্র বাংলাদেশে ইলেক্ট্রনিক স্বাক্ষর সার্টিফিকেট প্রদানকারী কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় (সিসিএ) এর মাধ্যমে এ কার্যক্রম পরিচলিত হবে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (সংশোধিত) আইন, ২০০৬ এর ধারা ৮ অনুযায়ী সকল সরকারী অফিসে ইলেক্ট্রনিক স্বাক্ষর ও ইলেক্ট্রনিক রেকর্ড ব্যবহারের স্বীকৃতি প্রদান করা হয়েছে ফলে ধীরে ধীরে সকল সরকারী অফিসে ইলেক্ট্রনিক স্বাক্ষর ও ইলেক্ট্রনিক রেকর্ডের ব্যবহার নিশ্চিত করা হবে।

ভিশন: ২১, ডিজিটাল বাংলাদেশের দিকে দেশকে সামনে এগিয়ে নেয়ার জন্য সরকার তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহারের ব্যাপক প্রসারের জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে।  ভিশন: ২১ কে অর্জনের জন্য সরকার যা যা পদক্ষেপ নিয়েছে তাদের একটি হল দেশে ডিজিটাল স্বাক্ষর প্রবর্তন ও পাবলিক কী ইনফ্রাস্ট্রাকচারের (PKI) উন্নয়ন সাধন করা। ২০১১ সালে ইলেক্ট্রনিক স্বাক্ষর সার্টিফিকেট প্রদানকারী কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় (সিসিএ) হতে ৬ টি প্রতিষ্ঠানকে সার্টিফায়িং অথরিটি (সিএ) লাইসেন্স প্রদান করা হয়।

 

১৮ এপ্রিল ২০১২ সালে রুট কী জেনারেশন সেরিমনির মাধ্যমে দেশে ডিজিটাল স্বাক্ষর চালুকরণের অন্যতম ধাপ সম্পন্ন করা হয়েছে। সরকার নিম্নবর্ণিত লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য দেশে ডিজিটাল স্বাক্ষর চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেঃ

          ১। পেপারলেস গভ:মেন্ট করেসপনডেন্স 

          ২।  ই- গভ:মেন্ট           

          ৩। ই- কমার্স

          ৪। ই- প্রকিউরমেন্ট

          ৫। ইলেক্ট্রনিক ডকুমেন্ট সাইনিং

          ৬। ডিজিটাল স্বাক্ষর ব্যবহারের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যাংকিং

          ৭। ডিভাইস ও সার্ভার সাইনিং

          ৮। সাইবার অপরাধ প্রতিরোধ

পূর্বের চেয়ে আজকের পৃথিবীতে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যাপক অগ্রগতির ফলে সবকিছুতে আরো বেশি আন্ত:সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। তথ্যপ্রযুক্তির কল্যাণে মানুষ নানা ধরনের সুযোগ সুবিধা পাচ্ছে এবং কঠিন কাজ দ্রুত সমাধান করতে পারছে। কিন্তু পাশাপাশি সাইবার সন্ত্রাস বা কম্পিউটার ও অনলাইন ভিত্তিক নানা অপরাধের প্রবণতাও বেড়ে গেছে। এ সকল হুমকির প্রেক্ষিতে বিভিন্ন দেশ সাইবার অপরাধ প্রতিরোধে আইন প্রণয়ন করেছে। বাংলাদেশেও তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (সংশোধিত) আইন, ২০০৬ এর মাধ্যমে গঠিত সাইবার ট্রাইব্যুনাল দ্বারা সাইবার অপরাধীদের বিচার করা হচ্ছে।

           


COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon